হস্তমৈথুন করার সঠিক পদ্ধতি এবং এর উপকার ::——–—

বর্তমান সময়ে নারী-পুরুষ উভয়ই হস্তমৈথুন করে থাকে। সেটা বিয়ের আগেও হতে পারে অথবা পর। এবং সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার করলে তবে এটা আরো কমিয়ে দেয়া, শরীরের জন্য ভালো এর অনেক উপকারও পাওয়া যায়।

এক অক্ষম স্বামী তার কা*ক বউ কে শান্ত করতে না পেয়ে বিভিন্ন ছেলে এনে তাকে কাম সুখ দিতে Full Movie d0wnland l!nk Click Here

প্রথমে আলোচনা করা যাক হস্তমৈথুন করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে-

ছেলেদের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুন করার পদ্ধতি অনেক বেশি সুবিধা জন্যক এবং সুরক্ষিত বটে। সাধারণত ১৫-১৬ বছর বয়স থেকে শুরু করা উচিত। হস্তমৈথুন প্রথম প্রথম শুরু করার সময় অনেক ছেলেদের ক্ষেত্রেই চামড়া লিঙ্গের মাথার সঙ্গে আটকে থাকে। এক্ষেত্রে সামান্য তেল অথবা লোশন নিয়ে লিঙ্গের মুখে লাগিয়ে আস্তে আস্তে চামড়া নিচের দিকে নামানো উচিত। এরপর আস্তে আস্তে আলতো হাতে , ওঠানামা করাতে করাতে একটা সময় বীর্যপাত হয়ে হস্তমৈথুন প্রক্রিয়ার সম্পন্ন হয়।

এছাড়া বর্তমানে বিশেষ সেক্সটয় পাওয়া যায় যেটা দিয়ে ছেলেরা খুব সহজেই হস্তমৈথুন করতে পারে এর মুখ এবং ভেতরের অনেকটা মেয়েদের যোনির মতো

এবার আসা যাক মেয়েদের হস্তমৈথুনের বিষয়ে। মেয়েদের হস্তমৈথুন কে সাধারণত সিংগারিং বলা হয়ে থাকে কারণ এটা আঙ্গুলের সাহায্যে যোনির ভিতর ঢুকিয়ে করতে হয়। তাই এক্ষেত্রে সাধারণত মিডল্ ফিঙ্গার ‌ইউজ করা হয় এবং ওই আঙুলের নখ কাটতে হয় যাতে সেটা তার যোনির ভেতর ঢুকে কোনরকম ক্ষত সৃষ্টি করতে পারে। এক্ষেত্রে যদি যোনি শুকনো থাকে তাহলে সামান্য তেল অথবা লুব্রিকেন্ট ইউজ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বেশ কিছুটা সময় ধরে আসতে আসতে যোনির ভিতরে আঙ্গুল সঞ্চালন করতে হয়। তবে প্রথমবার মেয়েদের ফিঙ্গারিং এর ক্ষেত্রে হাইমেন ছিঁড়ে যাওয়ার ভয় থাকে। ফলে প্রথমবার সামান্য রক্ত বের হওয়ায় ভয় থেকে যায়। মেয়েদের ক্ষেত্রেও একইভাবে চরম মুহূর্তে অর্গাজম হয় এবং সামান্য তরল নির্গত হতে পারে।

এছাড়াও মেয়েরা ছেলেদের ফ্লাশ লাইট এর মত সেক্সটয় হিসেবে ভাইরোটর ইউজ করতে পারে। এর সাহায্যে খুব তাড়াতাড়ি অর্গাজম হতে পারে